জুলাই-আগস্টে শিক্ষার্থীসহ হাজার মানুষকে হত্যার মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেছেন শতাধিক পুলিশ সদস্য। হত্যাযজ্ঞে সরাসরি অংশ নেওয়া ও নেতৃত্বদানকারী ৯৫ জন পুলিশ সদস্যের নামে ডিএমপির বিভিন্ন থানায় গত ১৩ আগস্ট থেকে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত ২৮৪টি মামলা করা হয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মামলা করা হয়েছে যাত্রাবাড়ী থানায়, ৯১টি।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে আসা তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, হত্যায় সরাসরি অংশ নেয়া এমন কয়েকজন মাস্টারমাইন্ড পুলিশ সদস্যকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যার নামে মামলা হয়েছে তিনি ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশিদ। এখন পর্যন্ত তার নামে ৩৮টি মামলা হয়েছে।
এই তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থান পুলিশের সাবেক আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের। তার নামে মামলা হয়েছে ৩৬টি।
সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের নামে মামলা হয়েছে ৩৩টি, ডিএমপি যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকারের নামে ২৭টি, স্পেশাল ব্রাঞ্চের প্রধান মনিরুল ইসলামের নামে ১১টি, ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের ডিসি ইকবাল হোসাইনের নামে আটটি মামলা হয়েছে।
এই তালিকায় পুলিশের সর্বোচ্চ অবস্থানের আরও শতাধিক পুলিশ কর্মকর্তা রয়েছেন। যারা আন্দোলন দমাতে যে মাত্রার নির্দেশনা পেয়েছেন, প্রয়োগ করেছেন তার চেয়ে বহুগুণ বেশি। এ পর্যন্ত এ ধরনের ৯৫ জন পুলিশ সদস্যের নামে মামলা হলেও আরো বেশ কিছু পুলিশ সদস্যের নামে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকা ও মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করার দায়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছেন।
এরই প্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাত ১২টার দিকে উত্তরা ও কচুক্ষেত থেকে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহীদুল হক ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার সকালে আলাদা দুই হত্যা মামলায় আবদুল্লাহ আল মামুনকে ৮ দিন ও শহীদুল হককে ৭ দিনের রিমান্ড দিয়েছে সিএমএম আদালত।
জুলাই-আগস্টে শিক্ষার্থীসহ হাজার মানুষকে হত্যার মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেছেন শতাধিক পুলিশ সদস্য। হত্যাযজ্ঞে সরাসরি অংশ নেওয়া ও নেতৃত্বদানকারী ৯৫ জন পুলিশ সদস্যের নামে ডিএমপির বিভিন্ন থানায় গত ১৩ আগস্ট থেকে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত ২৮৪টি মামলা করা হয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মামলা করা হয়েছে যাত্রাবাড়ী থানায়, ৯১টি।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে আসা তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, হত্যায় সরাসরি অংশ নেয়া এমন কয়েকজন মাস্টারমাইন্ড পুলিশ সদস্যকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যার নামে মামলা হয়েছে তিনি ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশিদ। এখন পর্যন্ত তার নামে ৩৮টি মামলা হয়েছে।
এই তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থান পুলিশের সাবেক আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের। তার নামে মামলা হয়েছে ৩৬টি। সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের নামে মামলা হয়েছে ৩৩টি, ডিএমপি যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকারের নামে ২৭টি, স্পেশাল ব্রাঞ্চের প্রধান মনিরুল ইসলামের নামে ১১টি, ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের ডিসি ইকবাল হোসাইনের নামে আটটি মামলা হয়েছে।
এই তালিকায় পুলিশের সর্বোচ্চ অবস্থানের আরও শতাধিক পুলিশ কর্মকর্তা রয়েছেন। যারা আন্দোলন দমাতে যে মাত্রার নির্দেশনা পেয়েছেন, প্রয়োগ করেছেন তার চেয়ে বহুগুণ বেশি। এ পর্যন্ত এ ধরনের ৯৫ জন পুলিশ সদস্যের নামে মামলা হলেও আরো বেশ কিছু পুলিশ সদস্যের নামে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকা ও মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করার দায়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছেন।
এরই প্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাত ১২টার দিকে উত্তরা ও কচুক্ষেত থেকে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহীদুল হক ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার সকালে আলাদা দুই হত্যা মামলায় আবদুল্লাহ আল মামুনকে ৮ দিন ও শহীদুল হককে ৭ দিনের রিমান্ড দিয়েছে সিএমএম আদালত।